অস্ট্রেলিয়ায় এ মৌসুমে জন্মানো সবচেয়ে বড় মিষ্টি কুমড়া এটি। ওজনে ৪০০ কেজি বা ১০ মণের বেশি। বিশাল এই কুমড়ায় চেপে যদি কেউ নদীভ্রমণে বের হন, কেমন লাগবে বলুন তো! ঠিক এ কাণ্ডটাই করেছেন অ্যাডাম ফারকুয়াসন নামের এক ব্যক্তি।
যেদিকে চোখ যায়, সবুজ পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে জুমের পাকা সোনালি রঙের ধান। জুমিয়াদের মুখে হাসি। কেউ ধান কাটা শুরু করেছেন, কেউ পাকা শুরু হয়েছে এমন জুমের ধান পাহারা দিতে সপরিবারে জুম খেতে উঠেছেন। কেউ ধান কাটার আগে সাথি ফসল, বিশেষ করে মিষ্টি কুমড়া, ভুট্টা, মারফা সংগ্রহ করা শুরু করেছেন। অনেকে জুমের পাকা ধান ক
কয়েক বছর ধরে ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় মিষ্টি কুমড়া বেশি করে চাষে আগ্রহী হয়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকেরা। কিন্তু এবার কুমড়াখেতে দেখা দিয়েছে মোজাইক নামক ভাইরাস। ফলন রক্ষায় কয়েক দফা কীটনাশক ছিটিয়েও কাজ হচ্ছে না। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন জেলার অনেক কৃষক।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের হিসেবে পৃথিবীর সবচেয়ে ভারি কুমড়াটি ওজন ১২২৬ কেজি বা ২৭০২ পাউন্ড। ওজনে একটি ছোটখাটো কারের চেয়ে বড়। আরও সহজে বুঝতে চাইলে এর ওজন ১৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সমান। ইতালির একজন কৃষক এই কুমড়াটি উৎপাদন করেন।
সবচেয়ে কঠিন কাজটি ছিল বিড়াল এবং রেকুন থেকে কুমড়াকে রক্ষা করা। সমস্ত পশু-পাখির আকর্ষণের কেন্দ্রে যেন ওই কুমড়া! সবাই এটিকে খেতে চায়। বিড়াল গিয়ে আঁচড়াতে চেষ্টা করে, তারা মনে করে এটা একটা বিশাল পালঙ্ক!
ঢাকার মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর থেকে চট্টগ্রামের মাইজভান্ডার দরবারে আসা একদল ভক্ত ৬৬ কেজি ওজনের একটি মিষ্টি কুমড়া ছদকা দেন। পরে কুমড়াটি ১৮০০ টাকায় কিনে আনেন খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার ভোলাছোলা গ্রামের কয়েকজন ভক্ত। গতকাল শনিবার ভোলাছোলা গ্রামে ডিজিটাল মেশিনে মেপে দেখা যায়, এর ওজন ৬৬ কেজি। পরে ওই মি